জামালপুর শহরে জন্ম নেওয়া জনাব তমাল বোস শৈশব থেকেই সংস্কৃতি চর্চার সাথে জড়িত। তিনি একজন সুপরিচিত তবলা বাদক এবং সংগঠক। তিনি জামালপুর জিলা স্কুল থেকে মাধ্যমিক, সরকারি আশেক মাহমুদ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, জামালপুর থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেন এবং পরবর্তীতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।
চাকরি জীবনে তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, জেলা পর্যায়ে শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা এবং সর্বশেষ কুড়িগ্রাম জেলায় দায়িত্ব পালন করেন।
ব্যক্তি জীবনে তিনি এক পুত্র সন্তানের জনক এবং তাঁর স্ত্রী স্বনামধন্য কণ্ঠশিল্পী অজন্তা সাহা।
তিনি জামালপুর জেলায় যোগদান করায় জেলার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন ও শিল্পীবৃন্দ তাঁকে অভিনন্দন জানান এবং জামালপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
জেলা কালচারাল অফিসার তমাল বোস বলেন, আমি জামালপুরের সন্তান। এই শিল্পকলা একাডেমি জেলার সাংস্কৃতিক কর্মীদের। সাংস্কৃতিক কর্মীরাই জামালপুর জেলা শিল্পকলার প্রাণ। শিল্পকলা একাডেমির প্রতিটি কর্মসূচিতে সকল সাংস্কৃতিক কর্মীদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে উৎসবমুখর হবে প্রতিটি কর্মসূচি। সেই সাথে তিনি জেলার সকল সাংস্কৃতিক কর্মী সহ সকলের নিকট সহযোগিতা কামনা করেন।
]]>
গতকাল মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে ডাকাত চাঁন মিয়াকে আটক করা হয়। ডাকাত চাঁন মিয়া উপজেলার বেলগাছা ইউনিয়নের মন্নিয়া চর গ্রামের মৃত বাহাজ উদ্দিনের পুত্র।
ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ জানান, দেশব্যাপী চলমান ডেভিল হান্টের অংশ হিসেবে যমুনার দুর্গম চরে অভিযানে পরিচালনা করে থানা পুলিশ।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যমুনা নদীর দুর্গম এলাকা মুন্নিয়ারচর থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র, পাঁচ রাউন্ড গুলি ও দেশীয় অস্ত্রসহ চাঁন মিয়া (৪৩) নামে এক ডাকাতকে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ও ডাকাতি মামলায় আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
]]>এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলার ড্রাগ সুপার ডাঃ তানজিনা আফরিন, সংগঠনের সভাপতি হাকীম মোঃ আবুল কাশেম আজাদ, ডাঃ আঞ্জুম ফছিউদ্দিন সরকার, টঙ্গী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ কালিমুল্লাহ ইকবাল সহ সংগঠনের জেলা ও থানার নেতৃবৃন্দরা ।
বক্তৃারা এ দিবসের সরকারী বিভিন্ন ভুমিকা ইউনানী ডাক্টারদের সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে দ্রত কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির আহ্বান জানান। আমরা এই দিনে সকলেই শপথ গ্রহণ করি, সকল ইউনানী আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক একত্র হয়ে, সকল ভেদাভেদ ভুলে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নের জন্য কাজ করি এ সেক্টরকে এগিয়ে নিয়ে যাই।
]]>